আমি যখন-ই সুন্দর একটা মন নিয়ে তোমার দিকে ভালবাসার হাত বাড়াই আমার বসন্ত আকাশে কিছু কালো মেঘ সহসা গর্জে উঠে কুৎসিত ভাষণে আমার শান্ত যমুনা কেঁদে উঠে মুহু র্মুহু ভাবতে পারিনা থেমে যাবো প্রত্যাশিত জয় হতে একটু দুরে। তবুও একটা কিছু প্রাপ্তির আশায় বার বার কড়া নাড়ি স্বপ্নের দরজায় প্রতিক্ষায় বসে থাকি স্বপ্নায়িত চোখে কখন আসবে সেই মহেন্দ্রক্ষণ? তার পর যখন সময়ের অসোভনতায় পিষ্ট হতে- হতে একটা নষ্ট মানব রেখা হয়ে যাই কালক্রমে অক্ষমতায় ভরে যায় সব জমিদারী নক্সা তখন ই বন্ধ খিড়খি খুলে যায় উলঙ্গতায়? দেখা যায় স্বপ্ন হননকারীদের অস্থির উন্মাদনা আর পরাজয়ের তিক্ততায় অন্য রকম হিসেব। কিন্তু আমিতো এমন কিছু উপলব্দি করার জন্য তোমার সেই নয়নাভীরাম বাড়ন্ত কচি ঘাস ফুলের দিকে তাকাইনি কোনদিন। কোনদিন ঘুর্ণাক্ষরেও ভাবিনী একটা দুর্বল বিপরীত কবিতার গন্ধ তোমার রক্ষিত মানচিত্র নষ্ট করে দিবে। আর তুমি পূণ্য স্নান করে গংগায় আবার লাগামহীন ঘোড়ায় চড়ে বসবে আরেকটা নতুন হৃদপিন্ড জয়ের প্রত্যাশায়।