নারীর ধরণ নারীর ধরণ গায়ের গড়ন চার প্রকারের হয়, পদ্মিনী ও চিত্রিণী ভাই দুই ধরণের কয়। শঙ্খিনী ও হস্তিনী ভাই নতুন করে পাই, শারীরিক সেই গড়ন দেখে সকল বুঝবে ভাই। পদ্মের মতো চক্ষু দু'টি স্মিত হাস্যময়ী, সদা সত্যি কথা বলে ভুবন করে জয়ী। যৌনতা ও অপকর্মে সদা থাকেন দূরে, মিষ্টি মধুর কথা বলে ডাকে আপন সুরে। পদ্মিনী সেই নারীর থাকে কোঁকড়ানো তার চুল, ধর্ম-কর্মে থাকেন ব্যস্ত নহে একটুও ভুল। চিত্রিণী যে নারীর গঠন প্রমাণ শরীর হয়, মুখের মাঝে মৃদু হাসি সদা লেগে রয়। ধীরে সুস্থে চলাফেরা অস্থিরতা নেই, নরম শরীর মসৃণ চুলে পাগলপারা সেই। অতিরিক্ত স্বামী ভক্তি তাঁদের মাঝে পাই, পর পুরুষের সঙ্গ দিতে তাঁরা কভু নাই। শঙ্খিনী তাঁর দীর্ঘ শরীর সকল গড়ন মোটা, চঞ্চল তাঁদের চলন বলন উন্নত তাঁর বোটা। হস্তিনী তাঁর ভারী শরীর কথা বলে জোরে, বেশি খাওয়া প্রচণ্ড ঘুম মিথ্যা নিয়ে ঘোরে। পর পুরুষের সঙ্গ দিতে অল্পতে যায় পটে, পরকিয়ার কথা বললে ওঠে ভীষণ চটে। চার ধরনের নারীর স্বভাব রাখুন সবাই মনে চিনে নেবেন ভালো নারী বলি অধম জনে। _____________________